পাবনায় নতুন করে আরও ১৩ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ালো ৫২ জন। এদের মধ্যে দুই নারীসহ আটজন সুস্থ হয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার (২ জুন) রাতে পাবনার ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. কেএম আবু জাফর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার নমুনা পরীক্ষা করে পাবনা শহরের আব্দুল গণি সড়কের একজন ব্যবসায়ীসহ ১৩ জনের করোনা পজিটিভ ধরা পড়ে। এদের মধ্যে পাবনা সদরের ১০ জন এবং সুজানগরের তিনজন রয়েছেন। আক্রান্তদের বাড়ি লকডাউন করা হয়েছে। তারা নিজ নিজ বাড়িতেই চিকিৎসা নিচ্ছেন। তাদের পরিবারের অন্য সদস্যদের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য রাজশাহীতে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে পাবনা জেনারেল হাসপাতালের একজন ইন্টার্ন চিকিৎসক, তিনজন স্টাফ নার্স এবং সাঁথিয়া ও চাটমোহর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সাতজন স্বাস্থ্য কর্মীসহ ৩৯ জন করোনায় আক্রান্ত হন।
ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. কেএম আবু জাফর জানান, করোনায় আক্রান্তদের চিকিৎসার জন্য পাবনা শহরতলীর পাবনা কমিউনিটি হাসপাতালকে ১০০ বেডের করোনা হাসপাতাল হিসেবে প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
এছাড়াও পাবনা জেনারেল হাসপাতালে ২০ বেডসহ জেলার ৮ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১০ বেড করে মোট ২০০ বেড করোনার চিকিৎসার জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে।
জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার নমুনা পরীক্ষা করে পাবনা শহরের আব্দুল গণি সড়কের একজন ব্যবসায়ীসহ ১৩ জনের করোনা পজিটিভ ধরা পড়ে। এদের মধ্যে পাবনা সদরের ১০ জন এবং সুজানগরের তিনজন রয়েছেন। আক্রান্তদের বাড়ি লকডাউন করা হয়েছে। তারা নিজ নিজ বাড়িতেই চিকিৎসা নিচ্ছেন। তাদের পরিবারের অন্য সদস্যদের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য রাজশাহীতে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে পাবনা জেনারেল হাসপাতালের একজন ইন্টার্ন চিকিৎসক, তিনজন স্টাফ নার্স এবং সাঁথিয়া ও চাটমোহর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সাতজন স্বাস্থ্য কর্মীসহ ৩৯ জন করোনায় আক্রান্ত হন।
ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. কেএম আবু জাফর জানান, করোনায় আক্রান্তদের চিকিৎসার জন্য পাবনা শহরতলীর পাবনা কমিউনিটি হাসপাতালকে ১০০ বেডের করোনা হাসপাতাল হিসেবে প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
এছাড়াও পাবনা জেনারেল হাসপাতালে ২০ বেডসহ জেলার ৮ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১০ বেড করে মোট ২০০ বেড করোনার চিকিৎসার জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে।